কলাপাড়ায় ঐতিহ্যবাহী মহিষের লড়াই

  • আপডেট টাইম : জানুয়ারি ১৮ ২০২২, ০৬:০৬
  • 609 বার পঠিত
কলাপাড়ায় ঐতিহ্যবাহী মহিষের লড়াই
সংবাদটি শেয়ার করুন....

কলাপাড়া(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি/ পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ঐতিহ্যবাহী মহিষের লড়াই অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে উপজেলার বালিয়াতলী ইউনিয়নের লেমুপাড়া গ্রামের আবাসন সংলগ্ন বিলে এ লড়াই অনুষ্ঠিত হয়। স্থানীয় মো.শহজান তালুকদার ও মো.কামাল তালুকদার এর আয়োজন করেন। এতে তাদের দু’টি বলি মহিষ অংশগ্রহন করে। থেমে থেমে চলে এ লড়াই। যা দেখে উল্লাসিত দর্শকরা ছিলো বিলের চার পাশে।
স্থানীয়রা জানায়, দুইটি মহিষ প্রচন্ড ভাবে একে অপরকে হারানোর জন্য যুদ্ধ চালাচ্ছিলো। লড়াই শেষ না হলেও মহিষ পালক ওই মহিষ দু’টিকে বিভক্ত করার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু কোন কিছুতেই যেন থামছিলোনা মহিষ দু’টি। প্রায় ৩০ মিনিট লড়াইয়ের এক পর্যায় মো.কামাল তালুকদারের মহিষ মো.শহজান তালুকদারের মহিষকে পরাজিত করে।
বলি মহিষের মালিক মো.শাহজান তালুকদার বলেন, বাড়িতে অনেক মহিষ আছে। তবে চেলা দেয়ার জন্য গত ১১ দিন আগে এ মহিষটি কেনা হয়েছে। তাই চাচাতো ভাইর ছেলের একটি বলি মহিষের সাথে লড়াই দেয়া দেয়া হয়। এতে তার মহিষটি পরাজিত হয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন।
অপর বলি মহিষের মালিক মো.কামাল তালুকদার বলেন, মহিষের লড়াই গ্রামবাংলার ঐতিহ্য। তাদের বাপ দাদারা বিগত দিনে এ রকম আয়োজন করেছেন। আমরাও পারিবারিকভাবে এ মহিষের লড়াইয়ের অয়োজন করেছি।
বলিয়াতলী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. হুমায়ন কবির বলেন, শান্তিপূর্ন পরিবেশের মধ্যে দিয়ে এ মহিষের লড়াই সম্পন্ন হয়েছে। আমিও সেখানে উপস্থিত ছিলাম। এমন লড়াই এখন আর সচারচর দেখা যায়না।

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর

ফেসবুক কর্নার

শিরোনাম
আইপিএল ছেড়ে দেশে ফিরতে হবে মুস্তাফিজকে!ইডেনের গ্যালারিতে বসেই ধূমপান, প্রবল সমালোচনআরো ১১৮ বুদ্ধিজীবীর তালিকা দিল মুক্তিযুদ্ধ মঢাকার বস্তির বেশিরভাগ মানুষ বরিশালেরভারতে উত্তর প্রদেশে মাদ্রাসা বন্ধের নির্দেশ সৌদি আরবে চাঁদ দেখা গেছে, মঙ্গলবার বাংলাদেশে ভারতকে হারিয়ে শিরোপা জিতলো বাংলাদেশপুরো রমজান মাস বন্ধ থাকবে প্রাথমিক-মাধ্যমিক প্রাথমিক শিক্ষকদের অনলাইনে বদলি শুরু চলতি মাভুটানকে ৬-০ গোলে উড়িয়ে দিল মেয়েরাপাকিস্তানে ইমরান খানের জেলে হামলা, আটক ৩জাতির পিতা সংবিধানে নারীদের অধিকার নিশ্চিত কপিরোজপুরে ত্রিমুখী সংঘর্ষে নারী-শিশুসহ নিহত মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতার ফাইনালে বাংলাদেশইতিহাস মুছে ফেলা যায় না, আজকে সেটাই প্রমাণিত:
%d