বরিশাল ২৭শে জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২১শে মহর্রম, ১৪৪৬ হিজরি
শামীম আহমেদ॥ বরিশাল ব্রি আঞ্চলিক কার্যলয়ের প্রধান (সিএসও) ড. মোঃ আলমগীর হেসেন বলেন, বিনা ধান (১১) দুই সপাতাহ পানিতে তলিয়ে থাকার পরও ধানের কোন প্রকার ক্ষতি হবে না এত করে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্থ থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। ধান আমাদের জীন তাই কৃষকরা যেন ধানের ফসল উৎপাদনে আরো বেশী সচেষ্ঠ হওয়ার আহবান জানান।
কৃষকরাই বাংলাদেশের অর্থনৈতিক মুল ভিত্তি স্তম্ভ।আমাদের দেশের কৃষকরা ধান উৎপাদন করছে বলেই আমরা আজ খেিদ্য সয়ং সম্পূন্ন হয়েছি।
কৃষকরা যদি ধান উৎপাদন থেকে পিছিয়ে পড়ে তাহলে এদেশে দূর্যোগ নেমে আসবে।তিনি আরো বলেন আমাদের কৃষকরা ধানের নয্যি মূল্য না পাওয়ার কারনে ফসল উৎপাদনে তারা আগ্রহ দিন দিন হারিয়ে ফেলছে।
আজ মঙ্গলবার (২৬ই) নভেম্বর দুপুরে বরিশাল সদর উপজেলার ৬ নং জাগুয়া ইউনিয়নের হোগলা গ্রামের সোনা মিয়ার হাট নামকস্থানে এক মাঠ দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে প্রান্তিক চাষিদের উদ্যের্শে একথাগুলো বলেন।
জাগুয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোস্তাক আহমেদের সভাপতিত্বে এসময় আরো বক্তব্য রাখেন বরিশাল বিনা উপকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ড. মোঃ বাবুল আকতার, বরিশাল সদর কৃষি কর্মকর্তা মোঃ তৌহিদ।
এখানে আরো উপস্থিত ছিলেন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মোঃ সোহেল রানা,নাজমুন নাহার,কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের কর্মকর্তা মাহফুজুর রহমান ও উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবুল বাসার। এর পূর্বে কৃষি কর্মকর্তারা প্রান্তিক চাষি শাহ আলমের বিনা (১১) উপাদিত ধানের প্রদর্শনী জমি পরিদর্শন করে ধান কর্তন করে।
উল্লেখ বরিশাল সদর উপজেলার জাগুয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় বিনা (১১) ধারেন ব্যাপক ফলন হওয়ায় স্থানীয় কৃষকরা খুশি হয়েছে।