বরিশাল ৩রা মার্চ, ২০২১ খ্রিস্টাব্দ | ১৮ই ফাল্গুন, ১৪২৭ বঙ্গাব্দ | ১৮ই রজব, ১৪৪২ হিজরি
বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসে আক্রান্তের প্রকোপ বেড়েই চলেছে। এই ভাইরাসের ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশও। তবে এ রোগ মোকাবেলায় প্রস্তুত রয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এ বিষয়ে সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ ও কর্মপরিকল্পনা ইতিমধ্যে বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
দেশে এখনও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কোনো রোগী পাওয়া যায়নি। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি ক্রাইসিস সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সহকারী পরিচালক ডা. আয়শা আক্তার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সূত্রে জানা যায়, বিমানবন্দরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত ১৪ জন স্বাস্থ্যকর্মী ছাড়াও আরো ১০ জনকে নিয়োজিত করা হয়েছে। তাছাড়া একজন নার্স ও একজন চিকিৎসককে এ কাজে নিয়োজিত করা হয়েছে।
দেশের বাইরে থেকে আসা প্রত্যেক রোগী থার্মাল ক্যামেরা স্ক্যানার ছাড়া প্রবেশ করতে পারছেন না। এ স্ক্যানারে যাত্রীর শরীরের তাপমাত্রা ৯৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি হলে স্ক্রিনে লাল দেখাবে। তখন ওই যাত্রীকে স্ক্রিনিং করা হয়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. সানিয়া তাহমিনা গণমাধ্যমকে বলেন, এ অবস্থায় বাংলাদেশ ঝুঁকিমুক্ত নয়। তবে মোকাবেলায় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থল/নৌ ও বিমান বন্দরসমূহে ইমিগ্রেশন ও আইএইচআর স্বাস্থ্য ডেস্কসমূহে সর্তকতা এবং রোগের সার্ভিলেন্স জোরদার করা হয়েছে। হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরসহ দেশের বিভিন্ন প্রবেশপথ সমূহে নতুন করোনা ভাইরাস স্ক্রিনিং কার্যক্রম চালু হয়েছে।