মোঃমিজানুর রহমান জুয়েল মনপুরা প্রতিনিধিঃ
মনপুরা উপজেলা ২নং হাজির হাট ইউনিয়ন সোনার চর এলাকায় হঠাৎ নদীর খরস্রোতে উপকূল এলাকা গভীর ভাঙ্গনে এলাকা বাসি আতংকিত, অনিশ্চিত ২০০ছাত্রছাত্রীর স্কুল জীবন। ক্ষুদ্র মৎস্য খামারীরা সংকিত।
সমবার বেলা ১১টায় উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের সভাপতি মিসেস সেলিনা আক্তার চৌধুরী এবং উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা বিপুল চন্দ্র দাস নদী ভাঙ্গা পরিদর্শনে যান।
মেঘনা নদীতে জেগে ওঠা চরের কারনে নদীর পানির স্রোত উপকূল এলাকার আঘাত হানে এতে করে, উপকূল এলাকা গভীর ভাঙা পরিলক্ষিত হয়। আতংকিত হয়ে পরে এলাকা বাসি। পুরাতন এই বেড়িবাঁধটি ভাঙ্গলে প্রায় এক হাজার পরিবার পানি বন্দী হয়ে থাকতে হবে সারা বছর। ক্ষুদ্র মৎস্য খামার চাষিরা ও রয়েছে অজানা আতংকে।
সোনার চর এলাকা বাসির যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যমে বেড়িবাঁধটি। ছাত্র ছাত্রীরা স্কুল কলেজ যাওয়া ও বন্ধ হয়ে যাবে। ছাত্র ছাত্রীদের অবিভাবকেরা ও রয়েছে দুর্চিন্তা।
এলাকা বাসির দাবিতে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহরিয়ার চৌধুরী দ্বীপক, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউএনও স্যারকে নিয়ে নদী ভাঙ্গা পরিদর্শন করতে যান, তখন এলাকা বাসির দাবি জিও ব্যাগের মাধ্যমে নদীর ভাঙা প্রতিরোধ করার ব্যবস্থ্যা করতে।
এলাকা বাসির দাবি জিও ব্যাগের মাধ্যমে যদি নদী ভাঙ্গা রোধ করা যায় তাহলে অনেক অর্থ ও সময় বাঁচবে। টেকসই ও হবে অনেক।
এই সময় আর ও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক কামান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল লতিফ ভূইয়া, এলাকার গন্যমান্য বক্তিবর্গ,গনমাধ্যম কর্মিগন।
Like this:
Like Loading...