বরিশাল ৪ঠা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২১শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৫শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি
পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃ পটুয়াখালী সদর উপজেলার লাউকাঠি ইউপি নিবাসি আঃ মালেক কর্তৃক ১০স পগুনউা ছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টার এক অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানাযায়, দুমকী উপজেলার শ্রীরামপুর ইউপির লতিফ মহাসেনা পাবলিক মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এ শিক্ষক একই স্কুলের দশম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে দীর্ঘদিন ধরে তার নিজ বাড়িতে বসে প্রাইভেট পড়িয়ে আসছে । এ সুবাদে উক্ত শিক্ষক ঐ ছাত্রীকে ১১ জুন বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার সময় কৌশলে ফোন দিয়ে নিয়ে ছাত্রীটির বাড়ির অদুরে সিকদার বাড়ির সামনে সরকারি এক ঘরে উঠিয়ে তাকে ধর্ষনের চেষ্টা চালায়। এসময় ছাত্রীর ডাকচিৎকারে স্থানীয় জনসাধারণ ঘটনাস্থল থেকে ছাত্রীকে উদ্ধার করে এবং স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দিলে ঘটনাস্থল থেকে শিক্ষক ও ছাত্রীকে পটুয়াখালী সদর থানার এসআই হাসান বশির সংগীয় ফোস ঊভয়কে থানায় নিয়ে আসে। এদিকে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত জানাগেছে, শিক্ষক আঃ মালেককে ছাড়িয়ে নিতে এবং ঘিটনাটি ধামাচাপা দিতে তঁার ভাই শ্রীরামপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, লাউকাঠি ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ শহিদুল ইসলাম খোকন, একই ইউপির ৫নং ওয়ার্ডের মেম্বার আঃ জলিল হাওলাদার ও ৬নং ওয়ার্ডের মেম্বার আঃ রশিদ শিকদার এবং শ্রীরামপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কাজী হারুঅর রশিদ পঁায়তারা চালাচ্ছে। হতদরিদ্রে পরিবারের মেয়েটির মা হতাশাগ্রস্থ অবস্থায় থানার বাহিরে ঘোড়া ঘুরি করছে। ছাত্রীটির বাবার নাম আঃ কালাম মুন্সী এবং ছাত্রী ও শিক্ষকের বাড়ি লাউকাঠি ইউনিয়নের পাশাপাশি ওয়ার্ডে। এ বিষয়ে জানতে চেয়ে লাউকাঠি ইউপি চেয়ারম্যানের মুঠোফোনে বার বার কল দিলেও তিনি ফোন কল রিসিভ না করায় তার বক্তব্য নেওয়া যায়নি। এ ব্যাপারে জানতে চেয়ে পটুয়াখালী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আক্তার মোর্শেদ এর মুঠোফোনে একাধিকবার কল দিলেও প্রতিবারই তার ফোন ব্যস্ত পাওয়া যায়। এ জন্য তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। #