জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করেছি: প্রধানমন্ত্রী

  • আপডেট টাইম : জানুয়ারি ১৬ ২০২৪, ০৪:১৭
  • 87 বার পঠিত
জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করেছি: প্রধানমন্ত্রী
সংবাদটি শেয়ার করুন....

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘এই নির্বাচনের বিজয় বাংলাদেশের গণতন্ত্রের বিজয়। এই নির্বাচনের বিজয় বাংলাদেশের জনগণের বিজয়। এই নির্বাচনের বিজয় গণতন্ত্র ও উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষার বিজয়।’

তিনি বলেন, ‘এটুকু গর্ব করে বলতে পারি, এই পনেরো বছরে আজকের বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। আর ৭ই জানুয়ারির নির্বাচন, এই নির্বাচনে আমরা জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করেছি। জনগণের সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত করেছি। আমরা নির্বাচন উন্মুক্ত করে দিয়েছিলাম। উন্মুক্ত করে দিয়েছি, এতে নির্বাচন অত্যান্ত প্রতিযোগীতামূলক হয়েছে।’

টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠন উপলক্ষ্যে গণভবনে আজ মঙ্গলবার প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতাদের শুভেচ্ছা প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেছেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি নির্বাচনে আসেনি। কারণ তারা নির্বাচনে আসবে কি করে? অনেকে মনে করেছিল বিএনপি মনে হয় সাংগঠনিকভাবে আওয়ামী লীগের সমান সমান। কিন্তু তারা যে সমান সমান না সেটা প্রমাণ হলো ২০০৮ সালের নির্বাচনে। যে নির্বাচনে এককভাবে আওয়ামী লীগ পেয়েছে ২৩৩টি আসন, আর বিএনপি ২০ দলীয় জোট নিয়ে মাত্র ৩০টা সিট পেয়েছে। সেই থেকেই তারা নির্বাচন চায় না। তারা নির্বাচন নষ্ট করার জন্য অগ্নিসন্ত্রাস, মানুষ হত্যা, এবারও সন্তান সহ মাকে পুড়িয়ে মেরেছে। সুতারাং তারা যত বেশি এই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করবে ততই মানুষ তাদের প্রত্যাখ্যান করবে।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘নির্বাচন নষ্ট করে দিয়ে কিভাবে অবৈধভাবে ক্ষমতায় যেতে পারে সেই পথ তারা খুঁজে বেড়ায়। অন্ধকার গলি পথ খুঁজে বেড়ায়, আলো ঝলমল নির্বাচন আর জনগণের পথে তারা পথ হারিয়ে ফেলে। আর এখন ভোট বাতিলের চক্রান্ত করছে বিএনপি।’

তিনি বলেন, ‘বিএনপি লিফলেট বিতরণ করেছে, মানুষ যেন ভোট না দেয়। কিন্তু ঘটনা উল্টো ঘটলো। মানুষ ধরে নিলো ভোট দিতেই হবে। একটা সুষ্ঠু নির্বাচনে তারা ভোট দিয়েছে।’

প্রবাসী নেতাদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, ‘স্বাধীনতা-সংগ্রামে বিশ্ব জনমত সৃষ্টিতে প্রবাসীরা বিরাট অবদান রাখেন। প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধে প্রবাসীদের বিরাট অবদান রয়েছে। সেটা ছাড়াও প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি।’

তিনি বলেন, ‘প্রবাসীরা আমাদের স্বাধীনতা-সংগ্রামে, যেকোনো আন্দোলনে অবদান রেখেছেন। যখন বাংলাদেশে মার্শাল ল জারি হয়, আমরা যখন কাজ করতে পারি না, তখন প্রবাসীরা প্রতিবাদ জানান। আপনারা আন্দোলন-সংগ্রাম করেন। জনমত সৃষ্টি করেন। এটা আমাদের জন্য বিরাট শক্তি।’

ফিলিস্তিনে হত্যাযজ্ঞ বন্ধের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা এই গণহত্যার নিন্দা জানিয়েছি। আমরা যুদ্ধের পক্ষে না, শান্তির পক্ষে। শান্তিপূর্ণ পরিবেশ না থাকলে উন্নতি হয় না। অস্ত্র প্রতিযোগিতার মতো জঘন্য কাজ নেই। অস্ত্রের টাকা মানবকল্যাণে, শিশু বিকাশে ব্যয় হোক।’

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর

ফেসবুক কর্নার

শিরোনাম
*সুপার বোর্ডের স্টিকার নকল করার দায়ে ১ জন গ্রবিশ্বকাপে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে অনন্য কীর্রিকশাওয়ালা-দিনমজুররাও ফ্ল্যাটে থাকবে: প্রধআগামীতে কোনো প্রকল্পে ‘শেখ হাসিনা’ নাম না রাববি শিক্ষার্থীরা একদিন সারা দেশের নেতৃত্ব দেনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় আজিজ মোহাম্মদসারা বিশ্বে এমআর-৯, মুক্তি পাবে চীনেওভোলায় মেঘনার চরের দখল নিয়ে সংঘর্ষ ও গুলিবর্ষধান কাটার মৌসুমের কারণে ভোট কম পড়েছে: সিইসিফিলিস্তিনিদের দুর্দশা কমাতে দরকার মুসলিম দেছুরি-ব্লেড দিয়ে নিজেই অপারেশন করতেন মিল্টনপ্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস: শিক্ষামন্ত্রীজনগণের আস্থাহীন সেনাবাহিনী রণাঙ্গণে জয়ী হতে শিক্ষকের বেতন ও শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া রোধে কউত্তাল নথুল্লাবাদ
%d