নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ১০টি আসনও পাবে না - The Barisal

বরিশালে তারুণ্যের সমাবেশে ফখরুল

নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ১০টি আসনও পাবে না

  • আপডেট টাইম : জুন ২৪ ২০২৩, ০৮:৩৬
  • 183 বার পঠিত
নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ১০টি আসনও পাবে না
সংবাদটি শেয়ার করুন....

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সরকার সবকিছু নিয়ন্ত্রণে রেখে নির্বাচন করে বলছে সুষ্ঠু নির্বাচন হচ্ছে। আসলে দেশে নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে সরকার ১০টি আসনও পাবে না। বিকালে নগরীর বঙ্গবন্ধু উদ্যানে আয়োজিত তারুণ্যের সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল এই সমাবেশের আয়োজন করে।
তিনি বলেন, শুধু অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে রাখতে গত ১৪ বছর ধরে বিএনপি ও বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের নির্যাতন করছে সরকার। তারা বলে দেশে নাকি সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। তারা বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে একজন মেয়র প্রার্থী আলেম মানুষ, তাকে মেরেছে। আর নির্বাচন কমিশনার বলেন,- তিনি কি মারা গেছেন? এরা সংবিধানের দোহাই দিয়ে নির্বাচনের কথা বলে! কিন্তু কোন সংবিধান? সংবিধানে তো বলা হয়েছে দেশের মালিক জনগণ। তারা কী ভোট দিতে পেরেছে? না। দুই প্রজন্ম ভোট দিতে পারেনি। অথচ ভোট দেয়া হয় প্রতিনিধি নির্বাচিত করার জন্য। সবকিছু নিয়ন্ত্রণে রেখে বলে যে ভোট হয়ে গেছে।কারণ তারা জানে জনমতের প্রতিফলন হলে তারা ১০ টি আসনও পাবেন না। এত অন্যায় করেছে।
সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশের অনেক টাকা জমা হয়েছিলো। কিন্তু শেখ হাসিনা সুইজারল্যান্ড যাওয়ার পর শোনা গেলো সুইস ব্যাংক থেকে বাংলাদেশিরা অনেক টাকা সরিয়ে ফেলেছে। লোকে এসব বলাবলি করে। আসলে সবাই এসব বোঝে।
আজকে সরকার বিদ্যুতের কথা বলে। কিন্তু বিদ্যুৎ নেই। সরকারের লক্ষ্য হচ্ছে প্রকল্প করে টাকা চুরি করে বিদেশে পাচার করা। আজকে সব ধরনের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়েছে। কিন্তু সরকার আরাম আয়েশ করছে। এরা কাগজ কলম সবকিছুর দাম বাড়িয়েছে। এরা যতদিন পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকবে এই অবস্থা চলতে থাকবে।
তিনি বলেন, সংবিধান অনুযায়ী এই সরকার বৈধ নয়। আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া জনগণের দাবি মেনে সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এই আওয়ামী লীগ ১৭৩ দিন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলন করেছিলো। অতীতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে চারটি নির্বাচন হয়েছে কিন্তু কোনো সমস্যা হয় নি। এরপর আওয়ামী লীগ ২০০৮ সালে ক্ষমতায় আসার পরপরই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করেছে। শুধু ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে। আজকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করার মাধ্যমে দেশে সংকটকে দীর্ঘ করেছে সরকার।
তাদের অধীনে কখনোই সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। আমাদের স্পষ্ট কথা আমরা এই সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে অংশ নেবো না।

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর

ফেসবুক কর্নার

শিরোনাম
আন্দোলনের নামে অরাজকতার বিরুদ্ধে স্বাস্থ্য বরিশালে শ্রমিকদের সঙ্গে ছাত্র-জনতার সংঘর্ষ, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না: নাসীরুদ্দীন পারাজাপুরে একই সময়ে বিএনপি ও যুবদলের দুই গ্রুপবরখাস্ত হচ্ছেন নলছিটি গার্লস স্কুল অ্যান্ড কহাসপাতাল ছাড়লেন জামায়াত আমিরপ্রাথমিকে আসছে বড় নিয়োগ, নেওয়া হবে ১৭ হাজার শিহাসিনার পক্ষে মামলায় লড়তে জেড আই খান পান্নার টনক নড়েছে শেবাচিম কর্তৃপক্ষের / একসংগে ৪৬ ট্রসাত মাসে ২৫৯ শিশু খুন, নির্যাতনও বাড়ছের‍্যাংকিংয়ে ফের দশে নেমে গেল বাংলাদেশ৩০০ আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করল ইসলামী আন্দোলজনগণ যেভাবে চাইবে, দেশ সেভাবেই পরিচালিত হবে: তআমি ইউনূস-হাসিনা দ্বন্দ্বের বলি: টিউলিপফিরছে ‘না’ ভোট