বরিশাল ১৬ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১লা আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ২৪শে রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
পেঁয়াজের দাম দ্রুত কমাতে জরুরী ভিত্তিতে তুরস্ক থেকে ১ লাখ টন পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এছাড়া জি টু জি বৈঠকের পর মিয়ানমার থেকে ফের পেঁয়াজ আমদানি কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে এই পেঁয়াজ জাহাজে করে দেশে আনবেন বেসরকারী খাতের আমদানিকারকরা। করোনার কারণে দীর্ঘদিন মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজসহ অন্যান্য পণ্য আমদানি বন্ধ রাখা হয়। কিন্তু মিয়ানমারে বাংলাদেশ দূতাবাসের কমার্সিয়াল কাউন্সিলর ও দেশটির শিল্প-বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বড় পাঁচজন উদ্যোক্তা বাংলাদেশে পেঁয়াজ রফতানিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। মূলত এদের কাছ থেকে আমদানিকারকরা জাহাজে করে পেঁয়াজ নিয়ে আসবেন। করোনার কারণে টেকনাফ বন্দর ব্যবহার করা হচ্ছে না। প্রতিদিন ১ থেকে দেড় হাজার টন পেঁয়াজ আসবে মিয়ানমার থেকে। এর পাশাপাশি প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত রাখা হবে। আশা করা হচ্ছে, এসব উদ্যোগের ফলে পেঁয়াজের দাম কমে আসবে।
জানা গেছে, অভ্যন্তরীণ বাজারে সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে আজ রবিবার থেকে সরকারী বাজার নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা টিসিবি খোলা ট্রাকে প্রতিকেজি পেঁয়াজ ৩০ টাকায় বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।