মনপুরা সংরক্ষিত বন উজাড় করে চলছে সেন্টারিং এর কাজ - The Barisal

মনপুরা সংরক্ষিত বন উজাড় করে চলছে সেন্টারিং এর কাজ

  • আপডেট টাইম : সেপ্টেম্বর ১৯ ২০২০, ০৯:৩৯
  • 909 বার পঠিত
মনপুরা সংরক্ষিত বন উজাড় করে চলছে সেন্টারিং এর কাজ
সংবাদটি শেয়ার করুন....

মনপুরা ভোলা,(প্রতিনিধি)
আইন প্রয়োগে উদাসীনতা ও যথাযথ নজরদারির অভাবে ভোলার উপকূলীয় এলাকার মনপুরা সংরক্ষিত বন উজাড় হচ্ছে। সবুজ বেষ্টনী কেটে দালান তৈরীতে সেন্টারিং করা হয়েছে। এতে প্রাকৃতিক পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের ওপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টির আশঙ্কা করছে স্থানীয় জনসাধারণ।
ভোলার মনপুরা উপজেলায় পঁচা কোড়ালিয়া বিট অফিসের আওয়তা সরকারি বনের গাছ কাটা থামানোই যাচ্ছে না। রাতের আঁধারে কেটে নেয়া হচ্ছে সবুজ বনায়ন। অথচ বন বিভাগের পঁচা কোড়ালিয়া একটি বিট অফিস থাকা সত্ত্বেও রক্ষা করা যাচ্ছে না সরকারি এ বনভূমি। বিট কর্মকর্তাদের চোখে ফাঁকি দিয়ে গাছ কেটে পাচার ও দালান তৈরীতে সেন্টারিং কাজ করা হয়।এতে উজাড় হচ্ছে দেশের বনাঞ্চল। লক্ষ করলেই দেখা যায়, সংরক্ষিত বনভূমির সামনের দিকে ২/১টি বড় গাছ আছে আর ভিতরে আছে গাছের গোড়া অর্থাৎ বড় বড় গাছ কেটে উজাড় করা হচ্ছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, বন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে এই গাছ কাটা হয়।মনপুরার সচেতন মহল জানান সংরক্ষিত বন থাকায় অনেকটাই নিরাপদ ছিল মনপুরা।গাছ থাকায়
ঝড়ে বাতাসের ঝাপটা কমিয়ে দেয়। মানুষজন দুর্যোগের বড় ক্ষতি থেকে রক্ষা পায়।
কিন্তু কিছু দিন যাবত সংরক্ষিত বন থেকে সেন্টারিং এর কাজ করার জন্য পচাকোড়ালিয়া বিট আওয়তা ভুক্ত সংরক্ষিত বন থেকে কাটা হচ্ছে গাছ। যাহা বন বিভাগের কিছু বন কর্মকর্তা সহযোগিতা হয় বলে জানান স্থানীয় জনগণ।
এইছাড়া মনপুরা পঁচা কোড়ালিয়া বিট অফিসের বিরুদ্ধে নানা অপকর্মে তথ্য পাওয়া যায়।দক্ষিণ সাকুচিয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা আঃ খালেক জানান গত পাঁচ বছরের ভিতরে সে বনে যাননি।কিন্তু তার নামে একটি গাছ চুরি মামলা হয়েছে।সে জানান গত কিছু দিন আগে করাতকলের কাছে তার বন্ধুর সাথে দাঁড়ানো তার অপরাধ। সে বলেন দালাল দিয়ে মামলা করান পঁচা কোড়ালিয়া বিট কর্মকর্তা যার জন্য নিরীহ লোকজন মামলা হয়রানীর শিকার হন।
এইছাড়া সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় মনপুরা জনতা বাজার একটি দোকান ঘর নির্মাণ হচ্ছে যাহার সেন্টারিং কাজ চলছে সংরক্ষিত বনের গাছ দিয়ে।স্থানীয় একজন জানান পঁচা কোড়ালিয়া বিট কর্মকর্তা সাথে যোগাযোগ করে এই গাছ আনা হয়েছে। কিন্তু যার ঘড় নির্মাণ করা হয় তার সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে তার ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
এই ব্যাপারে পঁচা কোড়ালিয়া বিট কর্মকর্তা মোঃ মোবারক জানান,বনে অনেক গোমাগাছ প্রকৃতি ভাবে জন্ম নেয় এই গাছের কারণে অন্য গাছ হয়না। বাগান পরিষ্কার করার জন্য দেওয়া হয়েছে গোমাগাছ। এগুলো কোন কাজে আসেনা।এই গোমাগাছ দেওয়া নিয়ম আছে কিনা জানতে চাই তিনি বলেন, নিয়ম নাই তার পরেও আমরা দিয়েছি…
ক্যাপশন-মনপুরা দক্ষিণ সাকুচিয়া জনতা বাজার শিহাব উদ্দিন মাওলানা ঘর নির্মাণ এর সেন্টারিং এর কাজ করছে৷

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর

ফেসবুক কর্নার

শিরোনাম
আন্দোলনের নামে অরাজকতার বিরুদ্ধে স্বাস্থ্য বরিশালে শ্রমিকদের সঙ্গে ছাত্র-জনতার সংঘর্ষ, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না: নাসীরুদ্দীন পারাজাপুরে একই সময়ে বিএনপি ও যুবদলের দুই গ্রুপবরখাস্ত হচ্ছেন নলছিটি গার্লস স্কুল অ্যান্ড কহাসপাতাল ছাড়লেন জামায়াত আমিরপ্রাথমিকে আসছে বড় নিয়োগ, নেওয়া হবে ১৭ হাজার শিহাসিনার পক্ষে মামলায় লড়তে জেড আই খান পান্নার টনক নড়েছে শেবাচিম কর্তৃপক্ষের / একসংগে ৪৬ ট্রসাত মাসে ২৫৯ শিশু খুন, নির্যাতনও বাড়ছের‍্যাংকিংয়ে ফের দশে নেমে গেল বাংলাদেশ৩০০ আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করল ইসলামী আন্দোলজনগণ যেভাবে চাইবে, দেশ সেভাবেই পরিচালিত হবে: তআমি ইউনূস-হাসিনা দ্বন্দ্বের বলি: টিউলিপফিরছে ‘না’ ভোট