বরিশাল ১৭ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২রা আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ২৪শে রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
উজিরপুর প্রতিনিধি:
আবুল হোসেন এক সময় বরিশাল জেলার শিকারপুর ফেরী ঘাট এলাকায় ছোট্র একটি টেইলার ছিলো ।ওই সময় এজিও’র কাছে দেনায় ডুবুডুব ছিলো যে ব্যক্তি হঠাত করে সে বিত্তবান হয়েছেন। উজিরপুর উপজেলার শিকারপুর বন্দরে তার বিশাল এক কাপরের দোকান । তার গ্রামের বাড়ি বাবুগঞ্জ উপজেলার ইদিলকাঠী গ্রামেও রয়েছে বাড়িতে পাকা ভবন। রাতারাতি অর্থেও মালিক হওয়ার নেপথ্যে রয়েছে মাদকের ব্যাবসা কিছুদিন আগে বাবুগঞ্জ থানা পুলিশের হাতে ইয়াবা সহ গ্রেফতার হলেও কয়েকদিনের মধ্যে আবুল হোসেন জামিনে মুক্ত হয়ে পুন:রায় সে মাদকের ব্যাবসার চালান নিয়ে গত ৯ (অক্টোবর) শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে বিমানবন্দর থানাধীন ক্ষুদ্রকাঠী এলাকায় ৪৫৫পিছ ইয়াবা সহ র্যাবের হাতে আটক হলে বেড়িয়ে আসে কাপরের ব্যাবসার অন্তরালে আবুল হোসেনের মাদকের ব্যাবসার চিত্র । আবুল হোসেন শিকারপুর বন্দরে কাপরের ব্যাবসায় অন্তরালে মাদকের ব্যাবসা গড়ে ওঠার পেছনে রয়েছে বড় এক মাদকের সিন্টিকেট ওই চক্রটি এখনো রয়েছে ধরাছোয়ার বাইরে। আবুল হোসেনের মাদকের ব্যাবসার বিরুদ্বে গ্রামবাসী প্রকাশ্যে পুলিশ সুপারের কাছে বিচার জানালে আবুল হোসেন সহ মাদক ব্যাবসায়ীদের তথ্য সন্ত্রাসের সিকার হয়েছিল মাসুদ নামক এক যুবক । শিকারপুর বন্দরের একাধিক ব্যাবসায়ীরা জানিয়েছেন, টেইলার হোসেন হঠাত করে বিপুল অর্থেও মালিক হওয়ার কারন তারা জানতো না তবে লোক মুখে শুনতেন সে মাদকের ব্যাবসার সাথে জড়িত পুলিশের হাতে ধরা পরার পর তা সরযন্ত্র বলে প্রচার করলেও সর্বশেষ র্যাবের হাতে বিপুল পরিমান ইয়াবাসহ আবুল হোসেন ও তার সহযোগী সাইফুল ইসলাম গ্রেফতার হওয়ার পর তার মাদক ব্যাবসার মূখোশ উন্মেচন হয়। বাবুগঞ্জ উপজেলার ইদিলকাঠী গ্রামের মাজেদ হাওলাদারের পুত্র শিকারপুর বন্দরের টেইলার দোকানী আবুল হোসেন ও তার সহযোগী সাইফুল ইসলামকে র্যাব ৮ মাদক মামলায় জেল হাজতে প্রেরন করেছে। এ ঘটনায় র্যাব সদেস্য বাদী হয়ে বিমান বন্দর থানায় একটি মামলা দায়ের করেছে।