বরিশাল ১৬ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১লা আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ২৪শে রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের (শেবাচিম) জরুরি বিভাগসহ সব গেটে তালা ঝুলিয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও কর্মবিরতি পালন করেছেন ইন্টার্ন চিকিৎসকরা। হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার ডা. মাসুদ খানের বিচার দাবি, কমিশন বানিজ্য বন্ধ, ইন্টার্নদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার ও হয়রানি বন্ধের দাবীতে এ বিক্ষোভ মিছিল ও কর্মবিরতি পালন করা হয়।
এর সময়ে তারা অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতির ডাক দেয়। পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১১টা৫০ মিনিট থেকে জরুরি বিভাগের গেটসহ সকল গেলে বন্ধ করে কর্মবিরতি পালন করায় বিভিন্ন স্থান থেকে আসা রোগী ও স্বজনদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়। দেড় ঘণ্টার অধিক সময় মুমূর্ষু রোগীসহ হাসপাতালে আসা সাধারন রোগীদেও হাসপাতালের বাহিরে ও ভেতরে অপেক্ষা করতে হয়।
সারাবাংলা বিশ্ব বিনোদন খেলা জীবনযাপন ইসলামী জীবন ভাইরাল প্রথম পৃষ্ঠা শেষ পৃষ্ঠা খবর শুভসংঘ
হোম
অনলাইন
জাতীয়
সারাবাংলা
সারাবিশ্ব
বাণিজ্য
বিনোদন
বিবিধ
রিপোর্টার্স ডায়েরি
খেলাধুলা
পাঠককণ্ঠ
জীবনযাপন
তথ্যপ্রযুক্তি
ইসলামী জীবন
পরবাস
ভাইরাল
কর্পোরেট কর্নার
ইসলাম ও মুসলিম বিশ্ব
বই মেলা
আজকের পত্রিকা
প্রথম পাতা
শেষের পাতা
খেলা
খবর
শিল্প বাণিজ্য
দেশে দেশে
প্রিয় দেশ
ইসলামী জীবন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
রংবেরং
ফিচার
শিলালিপি
টিউটর
স্বপ্নের স্কুল
দলছুট
রঙের মেলা
A টু Z
ক্যাম্পাস
ঘোড়ার ডিম
চাকরি আছে
লাভ ক্ষতি
কথায় কথায়
হুমায়ূনের জন্য ভালবাসা
ই-পেপার
মধ্যরাতে শেবাচিম হাসপাতালের জরুরি বিভাগের তালা
পুলিশের হয়রানি বন্ধসহ সমস্যার সমাধান না হলে আজ বেলা ১২টা থেকে কর্মবিরতির ঘোষণা
বরিশাল অফিস
৩০ অক্টোবর, ২০২০ ০৮:১৯
মধ্যরাতে শেবাচিম হাসপাতালের জরুরি বিভাগের তালা
ছবি: আন্দোলনরত ইন্টার্ন চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলছেন হাসপাতালের পরিচালক।
Shareঅ+অ-
বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের (শেবাচিম) জরুরি বিভাগসহ সব গেটে তালা ঝুলিয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও কর্মবিরতি পালন করেছেন ইন্টার্ন চিকিৎসকরা। হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার ডা. মাসুদ খানের বিচার দাবি, কমিশন বানিজ্য বন্ধ, ইন্টার্নদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার ও হয়রানি বন্ধের দাবীতে এ বিক্ষোভ মিছিল ও কর্মবিরতি পালন করা হয়।
এর সময়ে তারা অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতির ডাক দেয়। পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১১টা৫০ মিনিট থেকে জরুরি বিভাগের গেটসহ সকল গেলে বন্ধ করে কর্মবিরতি পালন করায় বিভিন্ন স্থান থেকে আসা রোগী ও স্বজনদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়। দেড় ঘণ্টার অধিক সময় মুমূর্ষু রোগীসহ হাসপাতালে আসা সাধারন রোগীদেও হাসপাতালের বাহিরে ও ভেতরে অপেক্ষা করতে হয়।
পরে রাত দেড়টার দিকে শেবাচিম হাসপাতালের পরিচালাক ডা. মো. বাকির হোসেন ও শেবাচিম কলেজের পরিচালক অধ্যাপক ডা. এস এম সরোয়ার ও উপ-পরিচালাক ডা. আব্দুর রাজ্জাক হাসপাতালের ইন্টার চিকিৎসকদের সাথে বৈঠক করে সমস্যা সমাধনের আশ্বাস দেওয়া তাঁরা কাজে যোগদান করেন। আজ শুক্রবার দুপুর ১২টার মধ্যে সমস্যার দৃশ্যমান সমাধান না হলে বেলা ১২টার পর থেকে ফের অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতির ঘোষণা দেওয়া হয়।
হাসপাতালের ইন্টার্ন ডক্টরস এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সজল পান্ডে অভিযোগ করে বলেন, শেবাচিম হাসপাতালে যে কমিশন বাণিজ্য চলছে সেটা আমরা বন্ধ করার দাবী জানিয়ে আসছি। মেডিসিন বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার মাসুদ খান ইন্টার্ন ডক্টরদের নাম ভাঙিয়ে বিভিন্ন ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে কমিশন নিয়ে থাকেন। এর প্রতিবাদ করায় ইন্টার্ন ডক্টরদের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দিয়ে বিভিন্নভাবে হয়রানি করছেন।
তিনি সিনিয়র চিকিৎসকদের কক্ষে তালা দেয়া, জুনিয়র চিকিৎসক ও নারী চিকিৎসক এবং কর্মচারীদের সাথে অশালীন আচরণ করে থাকেন।