বরিশাল ১০ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৬শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ১৭ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
কুয়াকাটা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি॥
বিয়ের প্রলোভনে কুয়াকাটায় এনে একটি আবাসিক হোটেলে আটকে রেখে প্রেমিকাকে গনধর্ষনের অভিযোগ উঠেছে। ধর্ষিতা ওই নারীর বাড়ি তালতলী উপজেলার সারিকখালী গ্রামে। এ ঘটনায় সোমবার রাতে ধর্ষিতা বাদী হয়ে মহিপুর থানায় ৩জনকে আসামী করে মামলা করেছে। রাতেই পুলিশ মামলার প্রধান আসামী রনি প্যাদা (২৪),মাইনুল ইসলাম (২০) ও হোটেল ম্যানেজার শহিদুল ইসলামকে আটক করেছে।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ১০-১৫ দিন আগে দশমিনা উপজেলার রনি প্যাদার সাথে তালতলী উপজেলার ভিকটিমের সঙ্গে মুঠোফোনে পরিচয় হয়। সেই সূত্র ধরে গত ১০ জানুয়ারী রোববার সন্ধ্যায় ওই নারীকে নানা প্রলোভনে কুয়াকাটায় বেড়াতে নিয়ে আসে রনি প্যাদা। এরপর সিলভার ক্রাউন নামের একটি আবাসিক হোটেলে স্বামী স্ত্রীর পরিচয়ে ২০৬ নম্বর কক্ষে ওঠেন। ওই হোটেলে ভিকটিমকে আটকে রেখে প্রথমে রনি প্যাদা পরে তার সাথে দশমিনা থেকে আসা মাইনুল ইসলাম গনধর্ষণ করে। এতে সহযোগিতা করে ওই হোটেলের ম্যানেজার শহিদুল ইসলাম।
মহিপুর থানার পরিদর্শক ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মো: মিজানুর রহমান বলেন, ভিকটিমকে উদ্ধার করে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। আটককৃত তিনজনকে মঙ্গলবার সকালে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।