বরিশাল ৬ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২২শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ১৩ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
নদীতে দুই মাসের মাছ ধরা বন্ধের নিষেধাজ্ঞার ধকলনা কাটতেই সাগরের ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞায় কর্মহীন হয়ে ভোলার চরফ্যাশনের প্রায় অর্ধ লক্ষাধিক অভাব গ্রস্থ জেলে পরিবার দিশাহারা হয়ে পড়েছেন।
দিশেহারা এসব জেলে পরিবার গুলো সরকারি ভাবে প্রাপ্য খাদ্য সহায়তা থেকেও ঠকেছেন। চরমাদ্রাজ ইউনিয়নে ভিজিডির চাল বিতরণের অনিয়মের ফলে ট্যাগ অফিসার মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা চাল বিতরণ স্থগিত করেছেন।
উপজেলা মৎস্য অফিসজানায়, উপজেলায় ৬৯ হাজার ২৫০ জন নিবন্ধিত জেলে রয়েছেন। কার্ডধারী জেলেপ্রায় ২১ হাজার। এসব জেলের মধ্যে জাটকা আহরণে বিরত থাকা ১৯ হাজার ৩৩ জনকে ফেব্রুয়ারী-মার্চ দুইমাসে ৮০ কেজিহারে ১ হাজার ৫ শত ২২ দশমিক ৬৪ মেট্টিকটনচালবরাদ্দ দেন।
দ্বিতীয়ধাপে ২০ হাজার ১৬১ জনকেএপ্রিল-মে মাসের ১ হাজার ৬শত ১২ দশমিক ৮৮ মেট্রিকটন চাল বরাদ্দ দেন। সাগরে মাছধরা থেকে বিরত থাকায় ১৭ হাজার ৫৬১ কার্ডধারী জেলের জন্য ৫৬ কেজি হারে চাল বরাদ্ধ পেয়েছেন। জাটকা আহরণের বিরত থাকা জেলেদের চার মাসের চালের ডিউ দেয়া হয়েছে। সাগরে মাছ ধরা থেকে বিরত থাকা জেলেদের বরাদ্দের চাল এক দিনের মধ্যে দেয়া হবে।