বরিশাল ১৬ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১লা আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ২৩শে রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
মেহেন্দিগঞ্জঃ-সরেজমিনে দেখাযায়,একটি ইউনিয়নে জেলে কার্ডের সাহায্যের তালিকা আসে ৬০০ জন জেলের কিন্তু ওই ইউনিয়নে বিভিন্ন পেশার মানুষের নামে জেলে আইডি কার্ড তৈরী হয়েছে ১২০০ জনের। অভিযানের চার মাস প্রতি জেলে পাবে ৪০ কেজী করে প্রতি মাসে বিশষ বিজিএফ চাল।কিন্তু প্রকৃত জেলেরাই বাদ পরে বিভিন্ন পেশার মানুষ অর্থের বিনিময়ে জেলেকার্ড করায় ও স্থানীয় ইউপি সদস্যদের স্বেচ্ছা চারিতায় অতিরিক্ত কার্ড থাকার অজুহাত দেখিয়ে বঞ্চিত হয় জেলে কার্ডের সাহায্য থেকে। অতিরিক্ত জেলে কার্ড দেখাইয়ে ইউপি চেয়ারম্যান ওসদস্যরা সুযোগ নিচ্ছে জেলের জেলের চাল আত্নসাতের।সব জেলেদের মধ্যে কার্ডের চাল বন্টনের নামে চলে কারসাজী।ইউনিয়নে সরকারী বরাদ্দ ৬০০ জেলের অথচ সব ভুয়া। প্রকৃত মিলে জেলে আইডি কার্ড ১২ শ জনের। তখন জেলের মাঝে বন্টন এর নামে একমাসে দিয়ে বা ৩/৪ মাসের চাল একত্র করে একবার ৪০ কেজী বা ৩০ কেজী করে দিয়েই টিপ সই ঠিকমত রেখে দেয় ৪ মাসের মাস্টারোল কাগজপত্রে।। অসহায় জেলেরা জানেইনা যে তাদের ভাগ্যে কি এসেছে। আর কি পেলো। ইউপি সদস্যদের সাহায্যে চেয়ারম্যান সাহেবরা ত্রানের শাখায় সচিবের মাধ্যমে ঠিকঠাক মত মাস্টার রোল কাগজ প্রদান করে যাতে তদন্তে কোন ফাকনেই ।ফাক শুধুই প্রকৃত জেলের কপাল।জেলেদের আইডি কার্ড তদন্ত করে তাদের নামেই সঠিক বরাদ্দ হয় তাহলেই বিশাল মৎস্য সম্পদের রক্ষাহবে অভিযান ও সফল হবে।