বরিশাল ১৩ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৯শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ২১শে রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
অনলাইন ডেস্ক।। বাংলাদেশ-চীন যৌথ বিনিয়োগ ও কারিগরি উপায়ে চলছে এ মাস্কের উৎপাদন। উৎপাদনকারি প্রতিষ্ঠান জেএমআইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলছেন, দেশের চাহিদা মিটিয়ে এই মাস্ক রপ্তানি করার পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। এদিকে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মুখপাত্র বলেছেন, মাস্কের সবধরনের পরীক্ষা শেষ হলে এর মান ঠিক থাকলেই মিলবে অনুমোদন। চ্যানেল২৪
[৩] করোনায় অন্যতম সুরক্ষা সরঞ্জাম এন 95 মাস্ক, যা উৎপাদন করে বিশ্বের গুটিকয়েক প্রতিষ্ঠান। যুক্তরাষ্ট্রে এন 95 আর চীনে কেএন 95 নামে এর পরিচিতি। ইউরোপে আরেক পরিচয়। নাম যায় হোক, কার্যকারিতা একই রকম। জীবাণু আটকানোর ক্ষমতা ৯৫ শতাংশ।
বাংলাদেশে দু’দশক ধরে মেডিক্যাল সরঞ্জাম উৎপাদন করছে জেএমআই গ্রুপ। চিকিৎসকদের সরবরাহ করা এন-৯৫ মাস্ক কেলেঙ্কারীতে নাম জড়িয়ে আলোচনায় আসা প্রতিষ্ঠানটি এবার নিজেরাই পরীক্ষামূলক উৎপাদন শুরু করেছে সমমানের মাস্ক। মুন্সিগঞ্জে নিজস্ব কারখানায় চলছে সেই কাজ।
জেএমআইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলছেন, এসব মাস্কের বাণিজ্যিক উৎপাদনেই এখন তাদের নজর। প্রকল্পে তাদের অংশীদার তৈরি পোশাক উৎপাদনকারী চীনের একটি প্রতিষ্ঠান। মূলত কেএন 95 মাস্কই তৈরি করছে তারা।
পরীক্ষামূলকভাবে তৈরি মাস্কের কয়েকটি নমুনা ঔষধ প্রশাসন নির্ধারিত চারটি পরীক্ষাগারে পাঠানো হয়েছে। এর ফলাফলের পর্যালোচনার পরই মিলবে অনুমোদন। কেএন 95 মাস্ক বর্তমান বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকার মধ্যে। এর অর্ধেক দামে পাওয়া যেতে পারে জেএমআইয়ের মাস্ক।
সূত্র: আমাদের সময় ডট কম